শিক্ষক, কবি, লেখকদের জন্যে বাংলা ভাষায় লেখালেখি করে আয় করার সুবর্ণ সুযোগ।

 ছাত্রছাত্রী, কর্মজীবী বা গৃহিণী, অনেকেই শখের বশে কমবেশি লেখালেখি করতে পছন্দ করে থাকে। আপনি কি জানেন, অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করা যায় ?

অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম বা কন্টেন্ট রাইটিং করে বাংলাদেশে অনেকেই আয় করছেন। ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন করার একটি জনপ্রিয় উপায় হল লেখালেখি করা।

শিক্ষক, কবি, লেখকদের জন্যে  বাংলা ভাষায় লেখালেখি করে আয় করার সুবর্ণ সুযোগ।


এটি শুধু মিডিয়া জগতেই নয়, যারা লেখালেখি করে অর্থ উপার্জন করতে চান, তাদের জন্য একটা শুভ সংবাদ। লেখকেরা অনলাইনে লিখে লেখার প্রাপ্য টাকা তারা পাবে।

অনলাইনে আয় করার অন্যতম সহজ ও সম্ভাবনাময় উপায় হল লেখালেখি, যেটিকে আমরা আর্টিকেল রাইটিং বা কনটেন্ট রাইটিং বলে থাকি।

কনটেন্ট রাইটার হতে হলে কী কী যোগ্যতা লাগে

যে কেউই কনটেন্ট রাইটার হতে পারেন। কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কোনো প্রতিষ্ঠানে পূর্ণকালীন চাকরি করতে চাইলে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হতে পারে। তবে কন্ট্রিবিউটর হিসেবে বা অনলাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে তেমন কোনো ডিগ্রির প্রয়োজন নেই। লেখার ভালো হাত থাকলে যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ড থেকেই ভালো কনটেন্ট রাইটার হওয়া সম্ভব। ভাষাগত দক্ষতা ও বিষয়বস্তু সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে যে কেউই স্বাধীন আয়ের উৎস হিসেবে বিভিন্ন কনটেন্ট লিখতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং কী কী ধরনের হতে পারে

বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটিংয়ের কাজ দিয়ে থাকেন। কনটেন্ট রাইটিংয়ের কাজ বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তার মধ্যে কিছু ধরন হলো ওয়েবসাইট কনটেন্ট রাইটিং, ব্লগ রাইটিং, ই-বুক রাইটিং, নিউজ কনটেন্ট রাইটিং, এসইও কনটেন্ট রাইটিং, অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট রাইটিং, পণ্যের রিভিউ লেখা, পণ্যের বর্ণনা লেখা, একাডেমিক কনটেন্ট রাইটিং, সিভি রাইটিং, ট্রান্সক্রিপশন রাইটিং, গবেষণার কাজ, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন ও ব্রশিউর রাইটিং ইত্যাদি। তা ছাড়া রি-রাইটিং, প্রুফরিডিং ও এডিটিংয়ের কাজও করা যায়।

পেশা হিসেবে কনটেন্ট রাইটিং

কনটেন্ট রাইটিং থেকে প্রতি মাসে কত টাকা আয় করা সম্ভব, তা নির্দিষ্ট করে বলা মুশকিল। দেশের পত্রিকা ও ম্যাগাজিনের জন্য আর্টিকেল লিখলে প্রতিটি লেখা ছাপা হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্মানী পাওয়া যায়। অন্যদিকে বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মাধ্যমের উল্লেখযোগ্য প্রসারের কারণে প্রয়োজন পড়ছে অধিক সংখ্যক অনলাইন কনটেন্টের। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কাজ করলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে একেকটি কাজ জমা দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডলার আয় করা সম্ভব। অনলাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে শুরুর দিকে উচিত কম পারিশ্রমিকের বিনিময়ে ভালো মানের কাজ প্রদান করে সেবাগ্রহীতার থেকে ভালো মন্তব্য আদায় করে নেওয়া। তবে প্রথমেই পূর্ণ পেশা হিসেবে কনটেন্ট রাইটিংয়ের আয়ের ওপর নির্ভর না করে পড়াশোনা বা অন্যান্য কাজের পাশাপাশি লেখালেখির কাজটি চালিয়ে যাওয়া উচিত। অভিজ্ঞতা ও কাজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে ভালো মানের কাজের বিপরীতে পারিশ্রমিকও বেশি পাওয়া যাবে। তখন কনটেন্ট রাইটিংকে পূর্ণ পেশা হিসেবে নেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে।

ভালো কনটেন্ট তৈরির উপায়

কাজ পাওয়ার পর প্রথমেই বুঝে নিতে হবে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য কী উদ্দেশ্যে আপনি কনটেন্ট তৈরি করছেন। কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে আপনি আপনার মেধা দিয়ে ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন।

● বিভিন্ন ভালো কনটেন্ট পড়ে একটি সামগ্রিক ধারণা তৈরি করা

● অন্যের কনটেন্ট কপি-পেস্ট না করে স্বতন্ত্র কনটেন্ট তৈরি করা

● বানান, ব্যাকরণ ও বাক্যের গঠনের দিকে খেয়াল রাখা

● নিশ্চিত না হয়ে অনুমানের ভিত্তিতে কোনো তথ্য না দেওয়া

● নির্দিষ্ট কোনো তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যসূত্র উল্লেখ করা

● অনেক বড় প্যারাগ্রাফ না লিখে একেকটি বিষয়ের জন্য একেকটি ছোট প্যারাগ্রাফ তৈরি করা

● যথাযথ কি–ওয়ার্ড ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করা

● নিয়মিত চর্চা করা

আমার বিজনেস২৪ ডট কম  এ কন্টেন্ট রাইটার  হিসেবে কাজ করতে পারেন ।  এছাড়া মাইন্ডজার এ কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারেন।

সবশেষে একটি কথাই বলব, কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ শুরু করার আগে এখানে যেসব কনটেন্ট/আর্টিকেল পাবলিশ হচ্ছে, সেগুলো ভালমতো পড়ুন, দেখুন, এবং বুঝুন যে কেমন এসব আর্টিকেলের স্টাইল, কী ফরম্যাটে অন্যরা এখানে কী লিখছে, কোন বিষয়ের আর্টিকেল বেশি সোশ্যাল শেয়ারিং হচ্ছে, কোন কন্টেন্টের পেজে ভিজিটরেরা বেশি কমেন্ট করছেন ইত্যাদি বিষয়। আর যেহেতু একটি ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন পোস্ট আপডেট হচ্ছে, তাই এ কাজের চাহিদা কখনই কমবে না, বরং বাড়বে।




For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ  লতাপাতা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছি। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

অনলাইনে ইনকাম বা আউটসোর্সিং এর সঠিক দিক নির্দেশনা

 বর্তমান সময়ে চাকরির প্রায় বিকল্প হয়ে উঠেছে আউটসোর্সিং।  আউটসোর্সিং করে আজকাল অনেকেই স্বাবলম্বী হচ্ছেন। অনেকেই আউটসোর্সিং কে পার্ট টাইম জব হিসেবে বেছে নিচ্ছেন অর্থাৎ কাজের ফাকে ফাকে আউটসোর্সিং করে বাড়তি আয় করছেন আবার অনেকে এটিকেই পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন। এতে যেমন বাংলাদেশে বেকারত্বের হার কমে যাচ্ছে তেমনি বাংলাদেশও বৈশ্বিক জিডিপিতে এগিয়ে যাচ্ছে।

অনলাইনে ইনকাম বা আউটসোর্সিং এর সঠিক দিক নির্দেশনা


আউটসোর্সিং শুরু করার আগে একজন মানুষকে কি কি বিষয়ে সম্যক ধারনা রাখা উচিত তা নিয়ে কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
প্রথমত, আউটসোর্সিং শুরুর আগে নিজের সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি কতটা ধৈর্যশীল সেটির পরীক্ষা আগে দিতে হবে, কেননা ধৈর্য ছাড়া কোনভাবেই এটিতে আপনি সফল হতে পারবেন না। যারা আউটসোর্সিং শব্দের সাথে পরিচিত হওয়ার সাথে সাথেই টাকা আয় করতে চান তাদের জন্য আউটসোর্সিং নয়। তাদের জন্য কেবল দৈনিক মুজুরীভিত্তিক কাজের ব্যবস্থা করা যায়।
দ্বিতীয়ত, আপনাকে যেকোন বিষয়ের উপর কাজ জানতে হবে। আউটসোর্সিং এর জন্য অনেক রকম কাজ করতে পারেন যেমনঃ এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ব্লগ রাইটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি । অনেকেই কাজ শিখতে গিয়ে নানাভাবে প্রতারিত হোন। প্রতারিত হতে না চাইলে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে-
১) যার তার কাছে অল্পতে বিশ্বাস করে টাকা দিয়ে কাজ শিখতে যাবেন না।
২) কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ শেখার পুর্বে অবশ্যই সেই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে যাচাই বাছাই করে নিবেন।
৩) ইউটিউবে অনেক টিউটোরিয়াল আছে যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন কাজ শিখতে পারেন। এক্ষেত্রে আর্থিক প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা শুন্য।
তৃতীয়ত, কাজ শেখার পর অবিশ্বস্ত প্লাটফর্মে কাজের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করবেন না। অনেক সময় দেখা যায়, কাজ ভালো জানেন কিন্তু নির্ভরযোগ্য সাইটে কাজ না করায় পেমেন্ট পান না ফলে আপনার সম্ভাবনাময় একটি সুযোগ সন্দেহে শেষ হয়ে যায়। পরবর্তীতে কাজ করার আর তেমন। মনমানসিকতা থাকেনা। এর জন্য আপনি অবশ্যই বিশ্বস্ত যেকোন প্লাটফর্ম যেমন আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার ইত্যাদিতে রেজিষ্ট্রেশন করে কাজ করা শুরু করতে পারেন তবে বাংলাদেশী বিশস্ত একটি সাইট হচ্ছে আমার বিজনেস২৪    প্রথমদিকে কাজ পেতে একটু আধটু বেগ পেতে হয়। এক্ষেত্রে প্রথম কাজ পেতে আপনার ২/৩ মাস বা সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগতে পারে। একবার কাজ পেলে, যদি আপনার কাজের মান ভালো হয় তাহলে পরবর্তীতে কাজ পেতে আপনার তেমন সমস্যা হবে না।
চতুর্থত, পেমেন্ট পদ্ধতি ভালোভাবে জেনে টাকা উত্তোলন করতে হবে। এক্ষেত্রে তৃতীয় কোন ব্যক্তির শরণাপন্ন হওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করবেন। অনেকসময় প্রতারকরা টাকা তুলে দেওয়ার কথা বলে আপনার পরিশ্রম করা অর্থ হাতিয়ে নিতে পারে।
আউটসোর্সিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপনাকে মনে রাখতে হবে, এটি ততটা সহজ নয় যতটা আউটসোর্সিং শুরুর পুর্বে ভাবা হয়। আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে কাজ জানা আবশ্যক। যারা কাজ না শিখে অনেকের কথায় প্ররোচিত হয়ে, লাখ লাখ টাকার স্বপ্ন দেখেন তাদের জন্য আউটসোর্সিং অবশ্যই ঝুকিপূর্ণ। আপনাকে জানতে হবে,

আমার আজকের আলোচনায় থাকছে ঘরে বসে  অনলাইনে ইনকাম বা আউটসোর্সিং এর সঠিক দিক নির্দেশনা। এখান থেকেই শুরু করে হয়ত আপনি মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আসুন দেখে নেওয়া যাক, এই আর্টিকেলে আমি যেসব বিষয়ে আলোচনা করব-

  • রেফারেলস মার্কেটিং নিয়ে প্রাথমিক ধারণা
  • AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রামের পরিচিতি এবং সুবিধাসমূহ
  • ৩টি সহজ ধাপে AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রাম থেকে আয় করার বিস্তারিত
  • কিভাবে আগাবেন – রেফারেলস মার্কেটিং এর গাইডলাইন ও টিপস
  • রেফারেলস প্রোগ্রাম নিয়ে কিছু কমন জিজ্ঞাসা ও সেগুলোর উত্তর

Referrals Marketing আসলে কী?

কোনো প্রোডাক্ট/সার্ভিস যদি আপনি আপনার পরিচিতদের কাছে প্রোমোট করেন, আর তারা আপনার কথা শুনে যদি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করে; তাহলে আপনি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিসের ক্রয়মূল্যের একটা নির্ধারিত অংশ কমিশন পাবেন। এটিই সহজ ভাষায় রেফারেলস মার্কেটিং! যত বেশি মানুষ আপনার কথা শুনে সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করবে, আপনি তত বেশি কমিশন লাভ করবেন!

রেফারেলস মার্কেটিং এ তিনটি পক্ষ কাজ করে-

  • মার্চেন্ট –মার্চেন্ট মূলত পণ্য/সেবা তৈরি ও বিক্রি করে থাকে
  • কাস্টমার –তারা মার্চেন্টের সেই পণ্য/সেবা ক্রয় করে থাকে
  • রেফারেলস – তারা মার্চেন্টের তৈরিকৃত পণ্য/সেবা কাস্টমারের কাছে প্রোমোট করে এবং কাস্টমার সেই পণ্য/সেবা কিনলে রেফারেলসরা মার্চেন্টদের থেকে কিছু কমিশন লাভ করে

AmarBusiness24 এ আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পণ্য বা সেবা সমূহ  সেল করি। আমাদের পাশাপাশি আমাদের সদস্যরা পণ্য বা সেবা সমূহ সেল  করে থাকেন এবং সেগুলো পরিচালনার দায়িত্বে থাকি আমরা Team AmarBusiness24. কাজেই টীম-AmarBusiness24 এখানে মার্চেন্ট, আর পণ্য বা সেবা সমূহ  ক্রয় করে যেসব সদস্যরা তারা কাস্টোমার। আর আমাদের রেফারেলসরা এই পণ্য বা সেবা সমূহ মানুষের কাছে পৌঁছে দেন যাতে বেশি বেশি মানুষ আমাদের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জানতে পারেন। আর রেফারেলসদের প্রোমোট করা পণ্য বা সেবা সমূহ  যখন কেউ ক্রয় করেন, তখন প্রতিটি পণ্য বা সেবা বিক্রয়মূল্য থেকে ৫-২০% পর্যন্ত কমিশন আমরা রেফারেলসদের দিয়ে থাকি! অর্থাৎ একজন কাস্টমার কোনো রেফারেলসের মাধ্যমে ১০০০ টাকার একটি পণ্য বা সেবা কিনলে সেই রেফারেলস পাবেন ৫০-২০০ টাকা! আর রেফারেলসকৃত লিংক ভিজিটর থেকেও পাবে ইনকাম পণ্য বা সেবা ক্রয় করুক বা না করুক।

 

এবার জানাবো AmarBusiness24র রেফারেলস মার্কেটিং প্রোগ্রাম কেনো এতো স্পেশাল..!

  • ২০% রেফারেলস কমিশনঃবাংলাদেশে সবচেয়ে পপুলার রেফারেলস প্রোগ্রামের অন্যতম হচ্ছে অ্যামাজনের রেফারেলস প্রোগ্রাম। অ্যামাজনের প্রোগ্রামে রেফারেলসরা ৪% থেকে শুরু করে ১০% পর্যন্ত কমিশন পায়। দেশি বিভিন্ন ই-কমার্স ব্যবসায়ীরাও প্রতিটি প্রোডাক্টের ৫-৮% কমিশন দিয়ে থাকে রেফারেলসদের। সেখানে AmarBusiness24তে রেফারেলসরা পাচ্ছেন ৫-২০% কমিশন!
  • ৩০ দিনের কুকিপলিসিঃবুঝিয়ে বলছি- কোনো ভিজিটর আপনার দেয়া রেফারেল লিঙ্কে ক্লিক করে AmarBusiness24তে প্রবেশ করলে আমরা তার ব্রাউজারে একটি Cookie সেভ করে রাখি ৩০ দিনের জন্য। ৩০ দিনের মধ্যে সে কোনো পণ্য বা সেবা  কিনলে আমরা বুঝবো সেটি আপনার রেফারেন্সেই কেনা হয়েছে। অর্থাৎ আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে AmarBusiness24তে আসার ৩০ দিন পরেও যদি কেউ কোনো পণ্য বা সেবা কিনে, তাহলে আপনি কমিশন পাবেন। যেখানে অ্যামাজনের ক্ষেত্রে এই সময়কাল মাত্র ১ দিন (২৪ ঘণ্টা!)।
  • সাপ্তাহিক কমিশনঃঅর্থাৎ প্রতি মাসে ৪ বার আমরা কমিশন প্রদান করে থাকি!
  • সবচেয়ে বড় কথা– কোয়ালিটি অনুযায়ী আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহ  বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা (এটা তো সবাই বলে :p )! আমাদের নিজস্ব পণ্য নেই কিন্তু সেবা নিজস্ব তবে আমরা প্রচন্ড কোয়ালিটি মেইনটেইন করেই পণ্য বা সেবা সমূহ সেল করি এবং করছি!

এছাড়া অন্যান্য আরও অনেক সুবিধা রয়েছে, সেগুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন!

তো আসলে কিভাবে এটি কাজ করে? কিভাবে বুঝবো কোন রেফারেলসের রেফারেন্সে Sale হলো? রেফারেলস হিসেবে আমার করণীয় কি আসলে ??

ধাপ  –  আমাদের রেফারেলস প্রোগ্রামে রেফারেলস হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। করার পর আপনার একটি রেফারেন্স নম্বর থাকবে এবং সেই নম্বর দিয়ে বিভিন্ন রকম রেফারেল লিঙ্ক তৈরি করে দেয়া হবে। উদাহরন- https://amarbusiness24.com/Referrals_id=3 এখানে রেফারেন্স নম্বর হচ্ছে ৩। কাজেই কেউ এই লিঙ্কে ক্লিক করে আমাদের ওয়েবসাইটে গেলে আমরা বুঝে যাবো ৩ নম্বর রেফারেলস মার্কেটারের রেফারেন্সেই ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন। এই রেফারেল লিঙ্ক তথা CREATIVES গুলো টেক্সট, লিঙ্ক, ইমেজ ইত্যাদি বিভিন্ন ফরম্যাটের হতে পারে।

রেফারেলস হিসেবে রেজিস্টার করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

ধাপ  –  রেফারেল লিংক তো পাওয়া গেল; এবার তা মানুষের কাছে প্রচার করতে হবে। সাধারণত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠিত রেফারেলস মার্কেটারদের নিজস্ব অডিয়েন্স/ফ্যানবেইজ/ফলোয়ার থাকে। কোনো কোনো মার্কেটার হয়ত ব্লগিং করেন, কেউ হয়ত ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পাবলিশ করেন, কেউ কেউ ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখালিখি করেন। প্রতিটি রেফারেলস মার্কেটারকেই কোনো না কোনো ভাবে এই অডিয়েন্স তৈরি করে নিতে হবে আস্তে আস্তে; বা মানুষের কাছে পৌঁছানোর কোনো না কোনো উপায় বের করতে হবে। এরপর সেই অডিয়েন্সের কাছে মার্চেন্টের প্রোডাক্ট (AmarBusiness24 এর পণ্য ও সেবা) প্রচার করতে হবে রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে।

অলরেডি নিজের ফলোয়ার বা অডিয়েন্স না থাকলে যে রেফারেলস মার্কেটিং করা যাবে না- এমনটি ভাববেন না। কোনো মার্কেটারই এই অডিয়েন্স রাতারাতি তৈরি করে ফেলতে পারেন না। সময়, শ্রম ও পরিকল্পনার প্রয়োজন রয়েছে। কাজেই অডিয়েন্স না থাকলে, বা নিজের ব্লগ বানানোর সাধ্য না থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপে, পেইজে, টাইমলাইনে, ইউটিউব চ্যানেলে বা অন্য কারো ব্লগেও মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

ধাপ  – এবার ঘুমিয়ে পড়ুন! Passive Income বলতে যা বুঝায় আরকি- ঘুমের মধ্যেও ইনকাম করা! অডিয়েন্স তৈরি করা আর তাদের মাঝে AmarBusiness24 এর পণ্য ও সেবা সমূহ প্রোমোট করার পর আপনার প্রগ্রেস এবং ইনকাম পর্যবেক্ষণ করুন। AmarBusiness24র Referrals থেকে দেখা যাবে ঠিক কতজন মানুষ আপনার রেফারেন্সে ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে, কতজন মানুষ কত টাকার পণ্য বা সেবা কিনেছে, তা থেকে কত টাকা আপনি কমিশন পেলেন!

আরও বেশি অডিয়েন্স বাড়ানোর দিকে মনযোগ দিন। আর তার জন্য আপনার চ্যানেল বা মিডিয়াগুলোয় আরও বেশি বেশি কনটেন্ট শেয়ার করুন এবং সেই কনটেন্টের মাঝেই AmarBusiness24এর পণ্য বা সেবা সমূহ প্রোমোট করুন। কনটেন্ট অনেক রকমের হতে পারে, নিচে এ নিয়ে কিছু আইডিয়া দেয়া হয়েছে।

রেফারেলস মার্কেটিং টিপস- কোথায় এবং কিভাবে প্রোমোট করবেন!

১। ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় – একটি পেইজ খুলে ফেলতে পারেন। সেখানে নিয়মিতভাবে লিখালিখি করতে পারেন। পেইড এডভার্টাইজমেন্টও করতে পারেন সম্ভব হলে। নিজের টাইমলাইনেও লিখতে পারেন। বিভিন্ন পাবলিক গ্রুপেও লিখতে পারেন, প্রোমোট করতে পারেন। লিখতে পারেন বা ভিডিও আপলোড করতে পারেন, বা ছবি আপলোড করতে পারেন!

২। ইউটিউব – একটি চ্যানেল খুলে সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন। একটা নির্দিষ্ট ইনডাস্ট্রিতে থেকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করুন, এমন ভিডিও তৈরি করুন যাতে মানুষের উপকারে আসে। ভিডিওতে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনে AmarBusiness24র পণ্য বা সেবা  প্রোমোট করতে পারেন।

৩। পার্সোনাল ব্লগ/ওয়েবসাইট – সম্ভব হলে সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি নিজের একটা ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানেও লিখালিখি করতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল পাবলিশ করুন এবং সেখানে আমার বিজনেস ২৪ এর পণ্য বা সেবা প্রোমোট করুন। দরকারি বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখুন, যেগুলো পড়ে মানুষের কাজে লাগে।

৪। ইমেইল মার্কেটিং – ব্লগ বা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে মানুষের ইমেইল এড্রেস এবং সম্ভব হলে মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করুন। এরপর বিভিন্ন সময়ে তাদের কাছে আমার বিজনেস ২৪ এর পণ্য বা সেবা ইমেইল, এসএমএস এর মাধ্যমে প্রোমোট করুন। ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য Mailchimp নামের এই অসাধারণ Free Tool টি ব্যবহার করতে পারেন।

কি ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করবেন?

খুব জোর দিয়ে বলে রাখি- অনেক অনেক ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করা যায়। গুগলে একটু ঘাটাঘাটি করে অনেক আইডিয়া পেয়ে যাবেন কনটেন্ট মার্কেটিং এর। এখানে জাস্ট কয়েকটা আইডিয়া উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছি-

  • ছোট ছোট দরকারি বিষয়ের উপর How-to ধরনের টিউটোরিয়াল (ভিডিও বা আর্টিকেল) বানাতে পারেন
  • বিভিন্ন বিষয়ের Review লিখতে পারেন। আমাদের পণ্য বা সেবাগুলোর রিভিউ লিখতে পারেন
  • কোনো পণ্য বা সার্ভিস, যেমন আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহের বা প্লাটফর্ম নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন
  • আমরা বিভিন্ন পণ্য বা সেবা  অফার করে থাকি। প্রতিটি পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত বিষয়াবলি নিয়ে কনটেন্ট বানাতে পারেন। কোন পণ্য বা সেবা কেন প্রয়োজন,  কিভাবে লাভবান হবে, পণ্য বা সেবাগুলো কাদের জন্য- এসব নিয়ে কথাবার্তা বলতে পারেন।
  • অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের সাথে আমাদের মার্কেটপ্লেসের সরাসরি তুলনা করে দেখাতে পারেন কেন আমরা ভাল
  • আমরা আমাদের মার্কেটিং এর জন্য যেসব কনটেন্ট শেয়ার করি, সেগুলো নিজেরাও পাবলিশ করতে পারেন
  • আমরা প্রায়শই বিভিন্ন ডিসকাউন্ট বা বান্ডেল অফার দিয়ে থাকি, সেগুলো প্রোমোট করতে পারেন । ইত্যাদি

আশা করি বুঝতে পারছেন- পূর্ব অভিজ্ঞতা, বড় বাজেট, খুব বেশি সময় ও শ্রম দেয়ার সুযোগ না থাকলেও ছোট পরিসরে আশেপাশের মানুষের কাছে আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহ প্রোমোট করেও মাসে বেশ কিছু টাকা আয় করা সম্ভব। যদি ফুল-টাইম রেফারেলস মার্কেটার হওয়ার ইচ্ছা বা পরিকল্পনা নাও থাকে, তবুও সম্ভব বাড়তি কিছু উপার্জন করা! কারণ আমাদের AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রামের পুরো প্রসেসটাই সহজ এবং ঝামেলামুক্ত। ব্যাংক একাউন্ট, পেপাল, মাস্টারকার্ড, পেওনিয়ার এর ঝামেলা নেই। অনেক বেশি ফ্যানবেইজ বা অডিয়েন্স থাকাও জরুরী না শুরুতেই। ব্লগ, ওয়েবসাইট না থাকলে, ইউটিউবে ভিডিও বানানোর মত সামর্থ্য না থাকলে কেবল একটা ফেইসবুক আইডি দিয়ে বা আশেপাশের মানুষের কাছে প্রোমোট করেও উপার্জন করা সম্ভব!

রেফারেলস মার্কেটিং নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও উত্তর

 রেফারেলস হতে কত খরচ হবে?

আমাদের রেফারেলস হওয়ার জন্য কোন টাকা লাগবে না; সম্পূর্ণ ফ্রি-তে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন রেফারেলস হিসেবে। এছাড়া এখানে কোন ন্যুনতম সেলস এর লিমিট নেই, যতটুক সেল করবেন ততটুকুর উপরই কমিশন পাবেন।

 আমি কত টাকা উপার্জনের আশা করতে পারি?

এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর। আপনার উপার্জন নির্ভর করছে আপনার সুপারিশকৃত সেলস এর উপর। আমরা প্রতি সেল এর জন্য ৫-২০% পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকি। যত বেশি লিংক ছড়াবেন , আর যত সেলস হবে, ততই আপনার উপার্জন বাড়বে।

 কত সময় দেয়া লাগবে এর পিছে?

এটাও সম্পূর্ণ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করবে। যদি কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে দিনে কমপক্ষে ১-২ ঘণ্টা সময় ব্যয় করে দেখতে পারেন। কেমন ফলাফল আসছে তার উপর ভিত্তি করে কম বা বেশি সময় দিতে পারেন।

 আমার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কি আপনাদের রেফারেলস প্রোগ্রামের যোগ্য?

প্রায় সকম ওয়েবসাইট বা ব্লগ ই আমাদের রেফারেলস প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য। তবে আপনার ব্লগ/পেইজ/ওয়েবসাইট/চ্যানেলে কোন ধরনের বিতর্কিত বা বেআইনি কন্টেন্ট থাকলে, আমরা মেম্বারশিপ বাতিল করে দিতে পারি।

 আমি আসলে কি শেয়ার করবো?

এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভরশীল। আপনি আমাদের যেকোন পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করতে পারেন। কিংবা AmarBusiness24র হোমপেইজের লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন।

 পেমেন্ট এর নিয়মকানুন গুলো কিপেমেন্ট কীভাবে দেয়া হয়?

আমরা রেফারেলসদের প্রতি মাসে ৪ বার পেমেন্ট দেই। প্রতি মাসের ৭,১৪, ২১ এবং ২৮ তারিখ। আপনার উপার্জন ৫০০০ টাকা অতিক্রম করলেই আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন। পেমেন্ট মেথড হিসেবে রয়েছে বিকাশ এবং রকেট

 আমি AmarBusiness24 রেফারেলস মার্কেটিং প্রোগ্রামে কীভাবে যোগ দিবো?

নিচের লিংকে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন পেইজে যান এবং রেজিস্ট্রেশন ফর্ম টি পূরণ করে আমাদের ইমেইলের জন্য অপেক্ষা করুন। আপনার এপ্লিকেশন যাচাই করে আমরা ২-৩ দিনের মধ্যে আপনাকে ইমেইলে জানিয়ে দিব।

কোনো প্রশ্ন থাকলেবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ইমেইল করুন  info@amarbusiness24.com  এই ঠিকানায়

CLICK HERE TO REGISTER AS AN REFERRALS MARKETER



For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ  লতাপাতা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছি। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

ঘরে বসে ডিজিটাল মিডিয়া ও ডিজিটাল প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে অনলাইন/ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার বিক্রয় করে নিশ্চিত ইনকাম করুন পেমেন্ট নিন বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে।

 বর্তমান সময়ে পেশা বা একজন ফ্রীল্যান্সার হিসাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা আকাশচুম্বী।  বাংলাদেশের কোম্পানিগুলোতে একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর কাজের ক্ষেত্র যেরকম তৈরি হচ্ছে ঠিক সেভাবে অনলাইন মার্কেটিপ্লেসগুলোতেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ছোট ছোট কাজের জন্য ক্লায়েন্টরা প্রতিদন জব পোষ্ট করে যাচ্ছে। এই দুটি ক্ষেত্র ছাড়াও নিজের বিজনেসের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুঁটিনাটি শেখার প্রয়োজনীয়তা অনেক।

আজকের যুগে সবাই অনলাইনে আছেন। ইন্টারনেট আমাদের জীবনকে আরও ভাল করেছে এবং আমরা শুধুমাত্র ফোন বা ল্যাপটপের মাধ্যমে অনেক সুবিধা উপভোগ করতে পারি।

ঘরে বসে ডিজিটাল মিডিয়া ও ডিজিটাল প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে অনলাইন/ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বা সেবার বিক্রয় করে নিশ্চিত ইনকাম করুন পেমেন্ট নিন বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে।


আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক কিছু করতে পারি (অনলাইন শপিং, টিকিট বুকিং, রিচার্জ, বিল পেমেন্ট, অনলাইন লেনদেন ইত্যাদি ইত্যাদি।) ইন্টারনেটের দিকে এই প্রবণতার কারণে ব্যবসাটি ডিজিটাল মার্কেটিং চালিয়ে যাচ্ছে।

আমরা যদি বাজার পরিসংখ্যান দেখি, প্রায় 80% ক্রেতারা কোন পণ্য কিনে বা পরিষেবা নেওয়ার আগে অনলাইন গবেষণা করে। এই ক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং কোনও সংস্থার বা ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল মাধ্যমের মাধ্যমে আপনার পণ্য এবং পরিষেবাদি মার্কেটিংয়ের প্রতিক্রিয়া। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়। আমরা ইন্টারনেট, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ওয়েবসাইট অ্যাডার্টসমেন্ট বা অন্য কোনও অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে এটি সংযুক্ত করতে পারি।

1980 এর দশকে কিছু প্রাথমিক ডিজিটাল বাজার প্রতিষ্ঠার জন্য কিছু প্রচেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু এটি সম্ভব ছিল না। 1990 এর দশকের শেষের দিকে এর নাম ও ব্যবহার শুরু হয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং নতুন গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে একটি সহজ উপায়। এটা মার্কেটিং কার্যক্রম caters। এটি অনলাইন মার্কেটিং বলা যেতে পারে।

ডিজিটাল মার্কেটিং থেকে প্রস্তুতকারকরা তাদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে পারে এবং সেইসাথে তাদের ক্রিয়াকলাপগুলি, তাদের চাহিদাগুলি নিরীক্ষণ করতে পারে। ক্রেতাদের প্রবণতা কী, গ্রাহক কী খুঁজছেন, এই সমস্ত ডিজিটাল মার্কেটিং দ্বারা বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। সহজভাবে বলা, ডিজিটাল মার্কেটিং ডিজিটাল প্রযুক্তি মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর একটি উপায়।

কেন ডিজিটাল মার্কেটিং প্রয়োজন?

এটি আধুনিক সময়ের একটি সময় এবং এই আধুনিক সময়ে সবকিছুই আধুনিক হয়ে উঠেছে। একই ক্রম অনুসারে, ইন্টারনেটটি এই আধুনিকতার অংশও যা জঙ্গলের মতো সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্টারনেট মাধ্যমে কাজ করতে সক্ষম।

আজকের সমাজ সামান্য সময়ের সাথে সংগ্রাম করছে, তাই ডিজিটাল মার্কেটিং প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। প্রতিটি ব্যক্তি ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত, তারা সহজে সর্বত্র এটি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি কাউকে আপনার সাথে দেখা করতে বলেন তবে তারা বলবে তাদের সময় নেই, তবে সামাজিক সাইটে তাদের সাথে কথা বলা কোন সমস্যা হবে না। এই সব খুঁজছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং এই সময়ের মধ্যে তার স্থান তৈরীর হয়।

জনসাধারণের সুবিধার্থে, জনগন সহজেই তাদের প্রিয় এবং প্রয়োজনীয় আইটেমগুলি ইন্টারনেটের মাধ্যমে পেতে পারে। এখন মানুষ বাজার এড়াতে, এইভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসা তাদের পণ্য এবং সেবা লোগো পৌঁছানোর সাহায্য করে। ডিজিটাল মার্কেটিং অল্প সময়ের মধ্যে একই জিনিসটির ধরন প্রদর্শন করতে পারে এবং ব্যবহারকারী যে ভোজন খরচ করে তা অবিলম্বে গ্রহণ করতে পারে। এর মাধ্যমে, ভোক্তাদের বাজারে যাওয়া বস্তুর পছন্দ, এটি সংরক্ষণ করার জন্য সময় লাগে।

এটা বর্তমান কাল প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। ব্যবসায়ীরাও ব্যবসায়ে সহায়তা পাচ্ছে। তারা কম সময়ে আরও বেশি লোককে সংযুক্ত করতে পারে এবং পণ্যটির সুবিধাগুলি ভোক্তাদের কাছে আনতে পারে।

বর্তমানে সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা:

পরিবর্তন জীবন নিয়ম, আপনি এটা সব জানেন। প্রথমবার এবং আজকের জীবনে কত পরিবর্তন হয়েছে এবং আজ ইন্টারনেটের সময়। আজকের দিনে প্রতিটি চরিত্রের মানুষ ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত, এই সব কারণে, এক জায়গায় সমস্ত লোককে একত্রিত করা সহজ যা প্রথমবার সম্ভব ছিল না। ইন্টারনেটের মাধ্যমে, আমরা সব ব্যবসায়ী এবং গ্রাহকদেরও সেট আপ করতে পারি।

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের চাহিদা বর্তমান সময়ে খুব শক্তিশালী দেখা যাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা নিজের পণ্য তৈরি করে সহজেই গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে পারে। এই ডিজিটাল ব্যবসা প্রচার বাড়ে।

এর আগে, বিজ্ঞাপন থেকে অবলম্বন করা হয়েছে। গ্রাহক তাকে দেখার জন্য ব্যবহার করতেন, তারপর এটি পছন্দ করতেন, তারপর তিনি এটি কিনতেন। কিন্তু এখন পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের কাছে পাঠানো যেতে পারে। প্রত্যেক ব্যক্তি গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব ইত্যাদি ব্যবহার করছেন, যার মাধ্যমে ব্যবসায়ী তার পণ্য-গ্রাহক দেখায়। এই বাণিজ্য প্রত্যেকের নাগালের মধ্যে – উভয় বণিক এবং ভোক্তাদের।

প্রতিটি ব্যক্তি কোন প্রচেষ্টা ছাড়া শিথিল করার জন্য সব প্রচেষ্টা করতে পায়। ব্যবসায়ীকে এটাও ভাবতে হবে না যে তিনি সংবাদপত্র, পোস্টার, বা বিজ্ঞাপন সমর্থন করে। এটি সমস্ত সুবিধার জন্য একটি চাহিদা। মানুষের বিশ্বাস ডিজিটাল বাজারের দিকে বাড়ছে। এটি একটি ব্যবসায়ী জন্য আনন্দ ব্যাপার। প্রবাদটি “বিক্রি করে দেখায় এমন একজন” – ডিজিটাল বাজার ভাল

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ধরন?

সর্বোপরি, আমরা আপনাকে বলি যে ‘ইন্টারনেট’ ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একমাত্র হাতিয়ার। ইন্টারনেটে, আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারি। আমরা আপনাকে এই ধরনের কিছু সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি –

(i) সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা এসইও
এটি একটি প্রযুক্তিগত মাধ্যম যা আপনার ওয়েবসাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলের উপরে রাখে, যাতে দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এর জন্য, আমাদের কীওয়ার্ড এবং এসইও নির্দেশিকা অনুসারে আমাদের ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।

(ii) সামাজিক মিডিয়া
সোশ্যাল মিডিয়া বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট তৈরি করে – যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটগ্রাম, লিঙ্কডইন ইত্যাদি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে, ব্যক্তি হাজার হাজার মানুষের সামনে তার মতামত রাখতে পারে। আপনি সামাজিক মিডিয়া সম্পর্কে ভাল জানেন। আমরা যখন এই সাইটটি দেখি, তখন আমরা কিছু সময়ের মধ্যে বিজ্ঞাপনগুলি দেখি, এটি বিজ্ঞাপনের জন্য একটি কার্যকর এবং কার্যকরী হাতিয়ার।

(iii) ইমেইল মার্কেটি
ই-মেইল মার্কেটিং কোনও সংস্থার দ্বারা আপনার পণ্যগুলি ই-মেইল করে ই-মেইল হয়। প্রতিটি মার্কেটিংয়ের জন্য প্রতিটি মার্কেটিংয়ের জন্য ইমেল মার্কেটিং অপরিহার্য, যেহেতু কোনও সংস্থা নতুন অফার এবং গ্রাহকদের জন্য ছাড় দেয়, যার জন্য ইমেল মার্কেটিং একটি সহজ উপায়।

(iv) ইউটিউব চ্যানেল
এটি এমন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যম যা প্রযোজকদের সরাসরি তাদের পণ্য সরবরাহ করতে হবে। মানুষ এই উপর তাদের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে পারেন। এটি এমন মাধ্যম যেখানে অনেক লোক ভিড় করে বা ইউটিউবে প্রচুর সংখ্যক ব্যবহারকারী / দর্শক থাকে। এটি মানুষের সামনে মানুষের কাছে আপনার পণ্য প্রদর্শন করার একটি সহজ এবং জনপ্রিয় উপায়।

(v) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
ওয়েবসাইট, ব্লগ বা লিঙ্কগুলির সাহায্যে আপনি বিজ্ঞাপনের পণ্যগুলি থেকে প্রাপ্ত মজুরীকে অধিভুক্ত মার্কেটিং বলে। এর অধীনে, আপনি আপনার লিঙ্কটি তৈরি করেন এবং আপনার পণ্যটিকে সেই লিঙ্কটিতে রাখেন। গ্রাহক যখন সেই লিঙ্কটি চাপিয়ে আপনার পণ্য কিনে তখন আপনি এটির জন্য দাবিত্যাগ পাবেন।

(vi) প্রতি ক্লিক বিজ্ঞাপন বা পিপিসি মার্কেটিং
আপনি যে বিজ্ঞাপনটি দেখতে পাচ্ছেন তা Pay Per Click বিজ্ঞাপন বলে। তার নামে পরিচিত হচ্ছে, এটি ক্লিক করে টাকা কাটা হয়। এটি প্রতিটি ধরনের বিজ্ঞাপনের জন্য। এই বিজ্ঞাপনগুলি মাঝে মাঝে আসছে। কেউ এই বিজ্ঞাপন দেখলে, তারা টাকা নিতে। এটি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একটি প্রকার।

(vii) অ্যাপস মার্কেটিং
অ্যাপ মার্কেটিং ইন্টারনেটে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশান তৈরি করে আপনার পণ্য তৈরি এবং প্রচারের মূল বিষয়। এটি ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের একটি খুব ভাল উপায়। আজকাল, বিপুল সংখ্যক স্মার্টফোন ব্যবহার করছে। বড় কোম্পানিগুলি তাদের অ্যাপ্লিকেশানগুলি তৈরি করে এবং অ্যাপ্লিকেশানগুলি লোকেদের কাছে বহন করে।

ডিজিটাল মার্কেটিং ইউটিলিটি:

আমরা আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপযোগ সম্পর্কে বলছি –

(i) আপনি আপনার ওয়েবসাইটে একটি ব্রোশিওর তৈরি করতে এবং আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপনটি এর জন্য পোস্টারের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন। কতজন মানুষ দেখছেন আপনি সনাক্ত করা যেতে পারে।

(ii) ওয়েবসাইট ট্র্যাফিক – সর্বাধিক ভিড়যুক্ত দর্শক ওয়েবসাইটটিতে থাকে – প্রথমে আপনি এটি জানেন, তারপরে আপনার ওয়েবসাইটটি সেই ওয়েবসাইটে রাখুন যাতে আরো লোকেরা আপনাকে দেখতে পারে।

(iii) আতুবশন মডেলিং – এর মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে বর্তমানে কোন পণ্য লোকেদের আগ্রহ রয়েছে বা তারা কোন বিজ্ঞাপনগুলি দেখছে। এটি বিশেষ সরঞ্জাম ব্যবহার করা যা বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে করা যেতে পারে এবং এইচএম তাদের গ্রাহকদের আচরণের নজর রাখতে পারে যেমন তাদের আগ্রহ।

আপনি আপনার গ্রাহকের সাথে যোগাযোগ করছেন কিভাবে এই বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। আপনি তাদের প্রয়োজনের সাথে পছন্দমত একটি দৃষ্টি তৈরি করতে পারেন, তাই করে ব্যবসাটি বাড়তে পারে।

এখন বলি কোথায় গ্যারান্টি সহকারে কাজ  করতে পারবেন। আমার বিজনেস ২৪ ডট কম বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত,  জোনাকি মিডিয়া গ্রুপের প্রতিষ্ঠান । পেমেন্ট করে থাকে বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে। এই প্লাটফর্ম ডিজিটাল মার্কেটিংকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

আরো ভালো করে জানতে অব্যশয় পড়ুনঃ 

কিভাবে একজন গৃহিনী ঘরে বসে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করতে পারেন ও পেমেন্ট পাবেন বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে।

অনলাইনে ঘরে বসে আয় করুন, পরিশ্রম হোক কিন্তু গ্যারান্টিড উপায়ে কাজ করুন।

উপসংহারঃ

আপনি আপনার ব্যবসার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল ব্যবহার করতে পারেন এবং এর মধ্যে থেকে আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন কৌশলটি ব্যবহার করলে বেশি লাভবান হবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং একটি গতিশীল মাধ্যম এবং আপনি সবসময় আপানার কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি আপনার গ্রাহকদের চেনেন এটাই যথেষ্ট নয়। কোম্পানীর পণ্যের প্রসারের জন্য আমরা বিভিন্নভাবে মার্কেটিং করি যেমনঃ লিফলেট, পোস্টার ইত্যাদি। বর্তমানে ডিজিটাল যুগ। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে সবচাইতে বেশি মানুষের কাছে পণ্যের প্রচার করা যায়, এবং ডিজিটাল মার্কেটিংয়েই সবচাইতে বেশি ব্যবসায়িক সফলতা পাওয়া যায়। অনেক ধরণের ব্যবসা আছে যে গুলো গড়েই উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংকে কেন্দ্র করে।খুব সহজে ক্রেতার কাছে পৌঁছানো যায় বলে।


For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ  লতাপাতা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছি। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…

কিভাবে একজন গৃহিনী ঘরে বসে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করতে পারেন ও পেমেন্ট পাবেন বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে।

 একজন গৃহিনী কর্তৃক অনলাইন হতে টাকা ইনকাম এর বিষয়টি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অবাস্তব, অবান্তর ও ভ্রান্ত ধারনার ন্যায় একটি গল্প কাহিনী। একজন বাংলাদেশী আধুনিক উচ্চ শিক্ষিতা নারী সহজে অনলাইনে আয়ের বিষয়টি বিশ্বাস করতে চাইবে না। সেই হিসেবে একজন গ্রামের অল্প শিক্ষিতা মেয়ে অনলাইনে আয়ের বিষয়টি বিশ্বাস করার কোন প্রশ্নই আসে না। আপনি গ্রামের কিংবা শহরের যেখানের মেয়ে হন না কেন এই ধরনের ভূল চিন্তা ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ ইন্টারনেট ও টেকনোলজির উন্নতি সাধনের ফলে যুগের অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন একজন গ্রামের গৃহিনী ঘরে বসে অনলাইন হতে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি এ বিষয়ে কোন ধরনের ধারনা না থাকে তাহলে আমার আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। একজন অজপাড়া গায়ের গৃহিনী কিভাবে অনলাইন হতে আয় করতে পারে সে বিষয়ে আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব।

কিভাবে একজন গৃহিনী ঘরে বসে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করতে পারেন ও পেমেন্ট পাবেন বিকাশ/ রকেটের মাধ্যমে।


অনলাইনের আয় করার উপায়ের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। আপনি যে বিষয়ে অভীজ্ঞতা রাখেন সেই পণ্য বা সেবার ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন হতে সহজে আয় করার সুযোগ তৈরি করে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে খুব বেশী অভীজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। আপনার পারিবারিক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বা সেবা সমূহ  সম্পর্কে আপনার দক্ষতা ও অভীজ্ঞতাগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে আপনি হয়ে উঠতে পারেন একজন জনপ্রিয় ডিজিটাল মার্কেটার । অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কারণে  যখন আপনি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে তখন আপনি খুব সহজে অনলাইন হতে ঘরে বসে ভালো মানের টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

আমার আজকের আলোচনায় থাকছে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার  সহজ উপায় এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ। এখান থেকেই শুরু করে হয়ত আপনি মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আসুন দেখে নেওয়া যাক, এই আর্টিকেলে আমি যেসব বিষয়ে আলোচনা করব-

  • রেফারেলস মার্কেটিং নিয়ে প্রাথমিক ধারণা
  • AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রামের পরিচিতি এবং সুবিধাসমূহ
  • ৩টি সহজ ধাপে AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রাম থেকে আয় করার বিস্তারিত
  • কিভাবে আগাবেন – রেফারেলস মার্কেটিং এর গাইডলাইন ও টিপস
  • রেফারেলস প্রোগ্রাম নিয়ে কিছু কমন জিজ্ঞাসা ও সেগুলোর উত্তর

Referrals Marketing আসলে কী?

কোনো প্রোডাক্ট/সার্ভিস যদি আপনি আপনার পরিচিতদের কাছে প্রোমোট করেন, আর তারা আপনার কথা শুনে যদি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করে; তাহলে আপনি সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিসের ক্রয়মূল্যের একটা নির্ধারিত অংশ কমিশন পাবেন। এটিই সহজ ভাষায় রেফারেলস মার্কেটিং! যত বেশি মানুষ আপনার কথা শুনে সেই প্রোডাক্ট/সার্ভিস ক্রয় করবে, আপনি তত বেশি কমিশন লাভ করবেন!

রেফারেলস মার্কেটিং এ তিনটি পক্ষ কাজ করে-

  • মার্চেন্ট –মার্চেন্ট মূলত পণ্য/সেবা তৈরি ও বিক্রি করে থাকে
  • কাস্টমার –তারা মার্চেন্টের সেই পণ্য/সেবা ক্রয় করে থাকে
  • রেফারেলস – তারা মার্চেন্টের তৈরিকৃত পণ্য/সেবা কাস্টমারের কাছে প্রোমোট করে এবং কাস্টমার সেই পণ্য/সেবা কিনলে রেফারেলসরা মার্চেন্টদের থেকে কিছু কমিশন লাভ করে

AmarBusiness24 এ আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পণ্য বা সেবা সমূহ  সেল করি। আমাদের পাশাপাশি আমাদের সদস্যরা পণ্য বা সেবা সমূহ সেল  করে থাকেন এবং সেগুলো পরিচালনার দায়িত্বে থাকি আমরা Team AmarBusiness24. কাজেই টীম-AmarBusiness24 এখানে মার্চেন্ট, আর পণ্য বা সেবা সমূহ  ক্রয় করে যেসব সদস্যরা তারা কাস্টোমার। আর আমাদের রেফারেলসরা এই পণ্য বা সেবা সমূহ মানুষের কাছে পৌঁছে দেন যাতে বেশি বেশি মানুষ আমাদের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জানতে পারেন। আর রেফারেলসদের প্রোমোট করা পণ্য বা সেবা সমূহ  যখন কেউ ক্রয় করেন, তখন প্রতিটি পণ্য বা সেবা বিক্রয়মূল্য থেকে ৫-২০% পর্যন্ত কমিশন আমরা রেফারেলসদের দিয়ে থাকি! অর্থাৎ একজন কাস্টমার কোনো রেফারেলসের মাধ্যমে ১০০০ টাকার একটি পণ্য বা সেবা কিনলে সেই রেফারেলস পাবেন ৫০-২০০ টাকা! আর রেফারেলসকৃত লিংক ভিজিটর থেকেও পাবে ইনকাম পণ্য বা সেবা ক্রয় করুক বা না করুক।

 

এবার জানাবো AmarBusiness24র রেফারেলস মার্কেটিং প্রোগ্রাম কেনো এতো স্পেশাল..!

  • ২০% রেফারেলস কমিশনঃবাংলাদেশে সবচেয়ে পপুলার রেফারেলস প্রোগ্রামের অন্যতম হচ্ছে অ্যামাজনের রেফারেলস প্রোগ্রাম। অ্যামাজনের প্রোগ্রামে রেফারেলসরা ৪% থেকে শুরু করে ১০% পর্যন্ত কমিশন পায়। দেশি বিভিন্ন ই-কমার্স ব্যবসায়ীরাও প্রতিটি প্রোডাক্টের ৫-৮% কমিশন দিয়ে থাকে রেফারেলসদের। সেখানে AmarBusiness24তে রেফারেলসরা পাচ্ছেন ৫-২০% কমিশন!
  • ৩০ দিনের কুকিপলিসিঃবুঝিয়ে বলছি- কোনো ভিজিটর আপনার দেয়া রেফারেল লিঙ্কে ক্লিক করে AmarBusiness24তে প্রবেশ করলে আমরা তার ব্রাউজারে একটি Cookie সেভ করে রাখি ৩০ দিনের জন্য। ৩০ দিনের মধ্যে সে কোনো পণ্য বা সেবা  কিনলে আমরা বুঝবো সেটি আপনার রেফারেন্সেই কেনা হয়েছে। অর্থাৎ আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে AmarBusiness24তে আসার ৩০ দিন পরেও যদি কেউ কোনো পণ্য বা সেবা কিনে, তাহলে আপনি কমিশন পাবেন। যেখানে অ্যামাজনের ক্ষেত্রে এই সময়কাল মাত্র ১ দিন (২৪ ঘণ্টা!)।
  • সাপ্তাহিক কমিশনঃঅর্থাৎ প্রতি মাসে ৪ বার আমরা কমিশন প্রদান করে থাকি!
  • সবচেয়ে বড় কথা– কোয়ালিটি অনুযায়ী আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহ  বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা (এটা তো সবাই বলে :p )! আমাদের নিজস্ব পণ্য নেই কিন্তু সেবা নিজস্ব তবে আমরা প্রচন্ড কোয়ালিটি মেইনটেইন করেই পণ্য বা সেবা সমূহ সেল করি এবং করছি!

এছাড়া অন্যান্য আরও অনেক সুবিধা রয়েছে, সেগুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন!

তো আসলে কিভাবে এটি কাজ করে? কিভাবে বুঝবো কোন রেফারেলসের রেফারেন্সে Sale হলো? রেফারেলস হিসেবে আমার করণীয় কি আসলে ??

ধাপ  –  আমাদের রেফারেলস প্রোগ্রামে রেফারেলস হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। করার পর আপনার একটি রেফারেন্স নম্বর থাকবে এবং সেই নম্বর দিয়ে বিভিন্ন রকম রেফারেল লিঙ্ক তৈরি করে দেয়া হবে। উদাহরন- https://amarbusiness24.com/Referrals_id=3 এখানে রেফারেন্স নম্বর হচ্ছে ৩। কাজেই কেউ এই লিঙ্কে ক্লিক করে আমাদের ওয়েবসাইটে গেলে আমরা বুঝে যাবো ৩ নম্বর রেফারেলস মার্কেটারের রেফারেন্সেই ভিজিটর ওয়েবসাইট ভিজিট করছেন। এই রেফারেল লিঙ্ক তথা CREATIVES গুলো টেক্সট, লিঙ্ক, ইমেজ ইত্যাদি বিভিন্ন ফরম্যাটের হতে পারে।

রেফারেলস হিসেবে রেজিস্টার করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

ধাপ  –  রেফারেল লিংক তো পাওয়া গেল; এবার তা মানুষের কাছে প্রচার করতে হবে। সাধারণত বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠিত রেফারেলস মার্কেটারদের নিজস্ব অডিয়েন্স/ফ্যানবেইজ/ফলোয়ার থাকে। কোনো কোনো মার্কেটার হয়ত ব্লগিং করেন, কেউ হয়ত ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পাবলিশ করেন, কেউ কেউ ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখালিখি করেন। প্রতিটি রেফারেলস মার্কেটারকেই কোনো না কোনো ভাবে এই অডিয়েন্স তৈরি করে নিতে হবে আস্তে আস্তে; বা মানুষের কাছে পৌঁছানোর কোনো না কোনো উপায় বের করতে হবে। এরপর সেই অডিয়েন্সের কাছে মার্চেন্টের প্রোডাক্ট (AmarBusiness24 এর পণ্য ও সেবা) প্রচার করতে হবে রেফারেল লিঙ্কের মাধ্যমে।

অলরেডি নিজের ফলোয়ার বা অডিয়েন্স না থাকলে যে রেফারেলস মার্কেটিং করা যাবে না- এমনটি ভাববেন না। কোনো মার্কেটারই এই অডিয়েন্স রাতারাতি তৈরি করে ফেলতে পারেন না। সময়, শ্রম ও পরিকল্পনার প্রয়োজন রয়েছে। কাজেই অডিয়েন্স না থাকলে, বা নিজের ব্লগ বানানোর সাধ্য না থাকলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন গ্রুপে, পেইজে, টাইমলাইনে, ইউটিউব চ্যানেলে বা অন্য কারো ব্লগেও মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

ধাপ  – এবার ঘুমিয়ে পড়ুন! Passive Income বলতে যা বুঝায় আরকি- ঘুমের মধ্যেও ইনকাম করা! অডিয়েন্স তৈরি করা আর তাদের মাঝে AmarBusiness24 এর পণ্য ও সেবা সমূহ প্রোমোট করার পর আপনার প্রগ্রেস এবং ইনকাম পর্যবেক্ষণ করুন। AmarBusiness24র Referrals থেকে দেখা যাবে ঠিক কতজন মানুষ আপনার রেফারেন্সে ওয়েবসাইট ভিজিট করেছে, কতজন মানুষ কত টাকার পণ্য বা সেবা কিনেছে, তা থেকে কত টাকা আপনি কমিশন পেলেন!

আরও বেশি অডিয়েন্স বাড়ানোর দিকে মনযোগ দিন। আর তার জন্য আপনার চ্যানেল বা মিডিয়াগুলোয় আরও বেশি বেশি কনটেন্ট শেয়ার করুন এবং সেই কনটেন্টের মাঝেই AmarBusiness24এর পণ্য বা সেবা সমূহ প্রোমোট করুন। কনটেন্ট অনেক রকমের হতে পারে, নিচে এ নিয়ে কিছু আইডিয়া দেয়া হয়েছে।

রেফারেলস মার্কেটিং টিপস- কোথায় এবং কিভাবে প্রোমোট করবেন!

১। ফেসবুক বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় – একটি পেইজ খুলে ফেলতে পারেন। সেখানে নিয়মিতভাবে লিখালিখি করতে পারেন। পেইড এডভার্টাইজমেন্টও করতে পারেন সম্ভব হলে। নিজের টাইমলাইনেও লিখতে পারেন। বিভিন্ন পাবলিক গ্রুপেও লিখতে পারেন, প্রোমোট করতে পারেন। লিখতে পারেন বা ভিডিও আপলোড করতে পারেন, বা ছবি আপলোড করতে পারেন!

২। ইউটিউব – একটি চ্যানেল খুলে সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করুন। একটা নির্দিষ্ট ইনডাস্ট্রিতে থেকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করুন, এমন ভিডিও তৈরি করুন যাতে মানুষের উপকারে আসে। ভিডিওতে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনে AmarBusiness24র পণ্য বা সেবা  প্রোমোট করতে পারেন।

৩। পার্সোনাল ব্লগ/ওয়েবসাইট – সম্ভব হলে সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি নিজের একটা ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানেও লিখালিখি করতে পারেন। বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল পাবলিশ করুন এবং সেখানে আমার বিজনেস ২৪ এর পণ্য বা সেবা প্রোমোট করুন। দরকারি বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখুন, যেগুলো পড়ে মানুষের কাজে লাগে।

৪। ইমেইল মার্কেটিং – ব্লগ বা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে মানুষের ইমেইল এড্রেস এবং সম্ভব হলে মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করুন। এরপর বিভিন্ন সময়ে তাদের কাছে আমার বিজনেস ২৪ এর পণ্য বা সেবা ইমেইল, এসএমএস এর মাধ্যমে প্রোমোট করুন। ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য Mailchimp নামের এই অসাধারণ Free Tool টি ব্যবহার করতে পারেন।

কি ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করবেন?

খুব জোর দিয়ে বলে রাখি- অনেক অনেক ধরনের কনটেন্ট পাবলিশ করা যায়। গুগলে একটু ঘাটাঘাটি করে অনেক আইডিয়া পেয়ে যাবেন কনটেন্ট মার্কেটিং এর। এখানে জাস্ট কয়েকটা আইডিয়া উদাহরণ হিসেবে দেখাচ্ছি-

  • ছোট ছোট দরকারি বিষয়ের উপর How-to ধরনের টিউটোরিয়াল (ভিডিও বা আর্টিকেল) বানাতে পারেন
  • বিভিন্ন বিষয়ের Review লিখতে পারেন। আমাদের পণ্য বা সেবাগুলোর রিভিউ লিখতে পারেন
  • কোনো পণ্য বা সার্ভিস, যেমন আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহের বা প্লাটফর্ম নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন
  • আমরা বিভিন্ন পণ্য বা সেবা  অফার করে থাকি। প্রতিটি পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত বিষয়াবলি নিয়ে কনটেন্ট বানাতে পারেন। কোন পণ্য বা সেবা কেন প্রয়োজন,  কিভাবে লাভবান হবে, পণ্য বা সেবাগুলো কাদের জন্য- এসব নিয়ে কথাবার্তা বলতে পারেন।
  • অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের সাথে আমাদের মার্কেটপ্লেসের সরাসরি তুলনা করে দেখাতে পারেন কেন আমরা ভাল
  • আমরা আমাদের মার্কেটিং এর জন্য যেসব কনটেন্ট শেয়ার করি, সেগুলো নিজেরাও পাবলিশ করতে পারেন
  • আমরা প্রায়শই বিভিন্ন ডিসকাউন্ট বা বান্ডেল অফার দিয়ে থাকি, সেগুলো প্রোমোট করতে পারেন । ইত্যাদি

আশা করি বুঝতে পারছেন- পূর্ব অভিজ্ঞতা, বড় বাজেট, খুব বেশি সময় ও শ্রম দেয়ার সুযোগ না থাকলেও ছোট পরিসরে আশেপাশের মানুষের কাছে আমাদের পণ্য বা সেবা সমূহ প্রোমোট করেও মাসে বেশ কিছু টাকা আয় করা সম্ভব। যদি ফুল-টাইম রেফারেলস মার্কেটার হওয়ার ইচ্ছা বা পরিকল্পনা নাও থাকে, তবুও সম্ভব বাড়তি কিছু উপার্জন করা! কারণ আমাদের AmarBusiness24 রেফারেলস প্রোগ্রামের পুরো প্রসেসটাই সহজ এবং ঝামেলামুক্ত। ব্যাংক একাউন্ট, পেপাল, মাস্টারকার্ড, পেওনিয়ার এর ঝামেলা নেই। অনেক বেশি ফ্যানবেইজ বা অডিয়েন্স থাকাও জরুরী না শুরুতেই। ব্লগ, ওয়েবসাইট না থাকলে, ইউটিউবে ভিডিও বানানোর মত সামর্থ্য না থাকলে কেবল একটা ফেইসবুক আইডি দিয়ে বা আশেপাশের মানুষের কাছে প্রোমোট করেও উপার্জন করা সম্ভব!

রেফারেলস মার্কেটিং নিয়ে কিছু কমন প্রশ্ন ও উত্তর

 রেফারেলস হতে কত খরচ হবে?

আমাদের রেফারেলস হওয়ার জন্য কোন টাকা লাগবে না; সম্পূর্ণ ফ্রি-তে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন রেফারেলস হিসেবে। এছাড়া এখানে কোন ন্যুনতম সেলস এর লিমিট নেই, যতটুক সেল করবেন ততটুকুর উপরই কমিশন পাবেন।

 আমি কত টাকা উপার্জনের আশা করতে পারি?

এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর। আপনার উপার্জন নির্ভর করছে আপনার সুপারিশকৃত সেলস এর উপর। আমরা প্রতি সেল এর জন্য ৫-২০% পর্যন্ত কমিশন দিয়ে থাকি। যত বেশি লিংক ছড়াবেন , আর যত সেলস হবে, ততই আপনার উপার্জন বাড়বে।

 কত সময় দেয়া লাগবে এর পিছে?

এটাও সম্পূর্ণ আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করবে। যদি কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে, তাহলে দিনে কমপক্ষে ১-২ ঘণ্টা সময় ব্যয় করে দেখতে পারেন। কেমন ফলাফল আসছে তার উপর ভিত্তি করে কম বা বেশি সময় দিতে পারেন।

 আমার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কি আপনাদের রেফারেলস প্রোগ্রামের যোগ্য?

প্রায় সকম ওয়েবসাইট বা ব্লগ ই আমাদের রেফারেলস প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য। তবে আপনার ব্লগ/পেইজ/ওয়েবসাইট/চ্যানেলে কোন ধরনের বিতর্কিত বা বেআইনি কন্টেন্ট থাকলে, আমরা মেম্বারশিপ বাতিল করে দিতে পারি।

 আমি আসলে কি শেয়ার করবো?

এটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভরশীল। আপনি আমাদের যেকোন পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করতে পারেন। কিংবা AmarBusiness24র হোমপেইজের লিঙ্ক শেয়ার করতে পারেন।

 পেমেন্ট এর নিয়মকানুন গুলো কিপেমেন্ট কীভাবে দেয়া হয়?

আমরা রেফারেলসদের প্রতি মাসে ৪ বার পেমেন্ট দেই। প্রতি মাসের ৭,১৪, ২১ এবং ২৮ তারিখ। আপনার উপার্জন ৫০০০ টাকা অতিক্রম করলেই আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন। পেমেন্ট মেথড হিসেবে রয়েছে বিকাশ এবং রকেট

 আমি AmarBusiness24 রেফারেলস মার্কেটিং প্রোগ্রামে কীভাবে যোগ দিবো?

নিচের লিংকে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন পেইজে যান এবং রেজিস্ট্রেশন ফর্ম টি পূরণ করে আমাদের ইমেইলের জন্য অপেক্ষা করুন। আপনার এপ্লিকেশন যাচাই করে আমরা ২-৩ দিনের মধ্যে আপনাকে ইমেইলে জানিয়ে দিব।

কোনো প্রশ্ন থাকলেবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে ইমেইল করুন  info@amarbusiness24.com  এই ঠিকানায়

CLICK HERE TO REGISTER AS AN REFERRALS MARKETER



For You, With You, For Ever…. 

সমাহার ডট নেট-এর  পণ্য সামগ্রী ও সেবা পেতে রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

  • অ্যাপ, সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং ও ডোমেইন হোস্টিং রেজিস্টেশন করা হয়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী, ফ্যাশন, পারফিউম, মেডিসিন, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফ্রিজ, টিভি, ক্যামেরা, মোটরবাইক, আসবাবপত্র, এপার্টমেন্ট, বাণিজ্যিক এবং আবাসিক প্রপাটির পাশাপাশি জমি ও প্লট সুলভ মূল্যে বিক্রি করা হয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সাধারণ ভোক্তাদের জন্য নিবেদিত বিভিন্ন রকমের সার্ভিসগুলো দেয়া হয়।
  • আমাদের রিসেলার হয়ে অবসর সময়ে বিনিয়োগ ছাড়া, দৈনিক শুধু ৩-৪ ঘন্টা সময় দিয়ে নিশ্চিত পেসিভ ইনকাম করুন। ৬/৭ মাস নিয়মিত সময় দিলে অবশ্যই মাসিক ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের নিশ্চয়তা রয়েছে।
  • আকর্ষণীয় কমিশনে ডিলার, এজেন্ট ও সেলার সেন্টার দেয়া হচ্ছে…

এছাড়াও আপনি আপনার ব্যবসার জন্য ট্রেডিশনাল মার্কেটিং অথাৎ সরাসরি আপনার ব্যবসার প্রচার করাতে চাইলে। সমাহার ডট নেট এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখান থেকে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য খুবই কম খরচে ডিজিটাল মার্কেটিং অথবা ট্রেডিশনাল মার্কেটিং করাতে পারবেন। এছাড়া ও সমস্ত প্রকার ডিজিটাল অথবা ট্রেডিশনাল সুবিধা নিতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ব্যবসাকে কি ভাবে অনলাইনে নিয়ে যাবেন বা ব্যবসাকে বড় করবেন অথাৎ ব্যবসার প্রসার ঘটাবেন তা জানতে চান তবে , সময় নষ্ট না করে এখুনি  রিসেলার, সেলার সেন্টারে সরাসরি যোগাযোগ করুন।  তার জন্য আপনাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনি পরামর্শ পাবেন।

⌂ প্রধান কার্যালয়ঃ  লতাপাতা বাজার, কাপাসিয়া, গাজীপুর – ১৭৩০

মোবাইলঃ ০১৭১১১১৩৮৫২ , ই-মেইলঃ support@samahar.net

আশা করি এই পোস্টটি আপনাকে দরকারী কিছু তথ্য দিয়েছি। পরবর্তী পোস্ট পাওয়ার জন্য সাথেই থাকুন…